কুষাণ বংশ
Table of Content (toc)
◾কুজুল কদফিসেস (আনুমানিক ১৫-৬৫ খ্রিস্টপূর্ব)
➤তিনি নকশা ও ওজন পদ্ধতি প্রচলন করেন।
➤তিনি কুষাণদের ৫টি শাখাকে ঐক্যবদ্ধ করে ভারতে এবং ভারতের সীমান্তে বিশাল সাম্রাজ্য গঠন করেন।
➤তিনি কাবুল, কান্দাহার, গান্ধার ও তক্ষশীলা জয় করেন।
➤তাঁর মুদ্রার নাম ছিল তামার।
➤তিনি বৌদ্ধ বা শৈব ধর্মাবলম্বী ছিলেন।
◾বিম কদফিসেস (আনুমানিক ৬৫-৭৮ খ্রিস্টাব্দ)
➤তিনি মথুরা জয় করেন।
➤তিনি ছিলেন শৈব ধর্মের অনুরাগী।
➤তিনি ভারতে স্বর্ণমুদ্রা ও রৌপ্য মুদ্রার প্রচলন করেন।
◾কণিষ্ক (আনুমানিক ৭৮-১০১ খ্রিস্টাব্দ)
➤তিনি শকাব্দের প্রবর্তন করেন।
➤তাঁর রাজধানী ছিল পুরুষপুর বা পেশোয়ার।
➤কুষাণ সাম্রাজ্যের সর্বাধিক বিস্তার তাঁর আমলে হয়।
➤অশ্বঘোষ তাঁকে বৌদ্ধ ধর্মে দীক্ষা দেন।
➤তাঁর আমলে কাশ্মীরে চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতি আয়োজিত হয়।
➤তিনি ছিলেন শিল্প সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক।
➤তাঁর আমলে বিখ্যাত গান্ধার শিল্প গড়ে ওঠে।
➤কণিষ্ককে মুকুটহীন রাজা বলা হয়।
◾বশিষ্ট (আনুমানিক ১০১-১০৪ খ্রিস্টাব্দ)
➤তিনি ‘মহারাজা', ‘রাজাধিরাজ’, ‘দেবপুত্রশাহী' ইত্যাদি উপাধি নেন।
◾হবিষ্ক (আনুমানিক ১০৪-১৩৮ খ্রিস্টাব্দ)
➤তিনি ‘হষ্কপুর’ নগর স্থাপন করেন।
◾বাসুদেব
➤কুষাণ বংশের সর্বশেষ বিখ্যাত রাজা ছিলেন বাসুদেব।
➤তক্ষশীলায় তাঁর নামাঙ্কিত মুদ্রা পাওয়া গেছে।