Ads Area

300+ Top One Liner Indian History Answers in Bengali | Fast Revision for Govt Exams

Indian History one liner questions and answers

Looking for quick revision of Indian History for competitive exams? Here is your perfect solution! This blog provides 300+ important Indian History one liner questions and answers (ভারতের ইতিহাসের এক লাইনের উত্তর) in a simple and easy-to-read format.

এখানে প্রাচীন ভারত, মধ্যযুগ, আধুনিক ভারত, স্বাধীনতা আন্দোলন, গুরুত্বপূর্ণ রাজবংশ, আন্দোলন নিয়ে সাজানো হয়েছে ছোট ছোট তথ্য যা আপনার পরীক্ষার প্রস্তুতিতে অনেক সাহায্য করবে। Whether you're preparing for WBCS, SSC, Railway, WBP, KP, বা অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, these one liners will save your time and help in last-minute revision. 

Each question is designed to be precise, informative, and exam-focused. Perfect for quick brushing up before the exam day!

এই পোস্টটি ছাত্রছাত্রীদের জন্য খুবই সহায়ক, যারা কম সময়ে ইতিহাস বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মুখস্থ করতে চায়।

Start your history revision journey now and increase your score confidently!

ভারতবর্ষের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য একনজরে

  • ভারতবর্ষের প্রাচীনতম সভ্যতা হল সিন্ধ সভ্যতা।
  • মেহেরগড় সভ্যতার ছিল নিওলিথিক যুগের।
  • প্রাচীন ভারতের প্রথম ইতিহাসমূলক গ্রন্থের নাম রাজতরঙ্গিনী।
  • অর্থশাস্ত্র রচনা করেন কৌটিল্য।
  • ইন্ডিকা রচনা করেন মেগাস্থিনিস।
  • রামচরিত গ্রন্থের রচয়িতা সন্ধ্যাকর নন্দী।
  • রামচরিত মানস গ্রন্থের রচয়িতা তুলসী দাস।
  • আইহোল প্রশস্তি রচনা করেন রবিকীর্তি।
  • এলাহাবাদ প্রশস্তি রচনা করেন হরিসেন।
  • কলিঙ্গ লিপি খোদাই করান সম্রাট অশোক।
  • পরবর্তী বৈদিক যুগের একজন উচ্চশিক্ষিতা নারীর নাম গার্গী।
  • তহকিক্-ই-হিন্দ রচনা করেন অলবেরুনী।
  • মহেন-জো-দারো কথাটির অর্থ মৃতের স্তূপ।
  • সর্বপ্রথম হরপ্পা সভ্যতার খননকার্য পরিচালনা করেন দয়ারাম সাহানি।
  • 'হস্তকুঠার সংস্কৃতির যুগ' বলা হয় প্রাচীন প্রস্তর যুগকে।
  • বুদ্ধের গৃহত্যাগকে বলা হয় মহাপরিনির্বাণ।
  • মহাবীর দেহত্যাগ করেন পাবানগরীতে।
  • মহাবীর ছিলেন জৈন ধর্মের প্রবর্তক।
  • ত্রিপিটক পালি ভাষায় রচিত।
  • বেদের অপর নাম শ্রুতি।
  • উপনিষদ হল বেদের শেষভাগ।
  • ঋগ্‌বৈদিক যুগের প্রধান দেবতা ছিলেন ইন্দ্র।
  • ঘোড়ার সঙ্গে সিন্ধুবাসীরা পরিচিত ছিল না।
  • 'ন্যাচারাল হিস্ট্রি' গ্রন্থটির লেখক প্লিনি।
  • হর্ষংঙ্ক বংশের প্রতিষ্ঠাতা বিম্বিসার।
  • অজাতশত্রু ছিলেন বিম্বিসারের পুত্র।
  • নন্দবংশের প্রতিষ্ঠাতা মহাপদ্মনন্দ।
  • ধননন্দ ছিলেন নন্দবংশের শেষ রাজা।
  • মৌর্য বংশ প্রতিষ্ঠা করেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
  • বিম্বিসারকে অমিত্রাঘাত উপাধি দেন গ্রিকরা।
  • শকাব্দ প্রচলন করেন কনিষ্ক।
  • সম্রাট কনিষ্কের সভাপতি ছিলেন অশ্বঘোষ।
  • গুপ্ত বংশ প্রতিষ্ঠা করেন শ্রীগুপ্ত।
  • 'এলাহাবাদ প্রশস্তি' থেকে রাজা সমুদ্রগুপ্তের কীর্তিকাহিনী জানা যায়।
  • 'দ্বিতীয় অশোক' বলা হয় কনিষ্ককে।
  • মৌর্য বংশের শেষ সম্রাট ছিলেন বৃহদ্রথ।
  • কুষাণরা ছিল ইউ-চি জাতির শাখা।
  • 'কথাসরিত সাগর' গ্রন্থের রচয়িতা সোমদেব ভট্ট।
  • পঞ্চতন্ত্রের রচয়িতা ছিলেন বিষ্ণুশর্মা।
  • গুপ্ত যুগের একজন বিজ্ঞানী হলেন আর্যভট্ট।
  • সমুদ্রগুপ্তকে ভারতের নেপোলিয়ন বলা হয়।
  • দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত 'শকারি' উপাধি গ্রহণ করেছিলেন।
  • মিহিরকুলকে ভারতের অ্যাটিলা বলা হয়।
  • পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোপাল।
  • কৌলীন্য প্রথার প্রবর্তক ছিলেন বল্লাল সেন।
  • 'দানসাগর' ও 'অদ্ভুতসাগর'-এর রচয়িতা ছিলেন বল্লাল সেন।
  • প্রথম রাজেন্দ্র চোল ছিলেন চোল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা।
  • রাষ্ট্রকূট বংশের প্রতিষ্ঠাতা দস্তিদুর্গ।
  • সুলতান মামুদ ১৭ বার ভারত আক্রমণ করেন।
  • তরাইনের প্রথম যুদ্ধে(১১৯১) পরাজিত হন 'মহম্মদ ঘোরী'।
  • তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে(১১৯২) পরাজিত হন পৃথ্বীরাজ চৌহান।
  • দিল্লির সুলতানি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন কুতুবউদ্দিন আইবক।
  • দিল্লির দাস বংশের প্রতিষ্ঠাতা কুতুবউদ্দিন আইবক।
  • খলজি বংশের প্রতিষ্ঠাতা জালালউদ্দিন ফিরোজ খলজি।
  • লোদি বংশের শেষ সুলতান ইব্রাহিম লোদি।
  • 'গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড' নির্মাণ করেন শেরশাহ।
  • পানিপথের প্রথম যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে।
  • মনসবদারি প্রথা প্রচলন করেন আকবর।
  • 'পাট্টা' ও 'কবুলিয়ত' চালু করেন শেরশাহ।
  • ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দে হলদিঘাটের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল।
  • 'মনসব' কথাটির অর্থ পদমর্যাদা।
  • 'আকবর নামা' গ্রন্থের রচয়িতা আবুল ফজল।
  • 'হুমায়ুননামা' রচনা করেন বাবরের কন্যা গুলবদন বেগম।
  • তেগবাহাদুর ছিলেন শিখদের নবম গুরু।
  • গুরু গোবিন্দ সিং ছিলেন শিখদের দশম গুরু।
  • মহাবিভাষা গ্রন্থের রচয়িতা বসুমিত্র।
  • 'ফতেপুর সিক্রি' নির্মাণ করেন আকবর।
  • শিখ শব্দের অর্থ শিষ্য বা পবিত্র।
  • আলাই দরওয়াজা নির্মাণ করেন আলাউদ্দিন খলজি।
  • গীতগোবিন্দ রচনা করেন জয়দেব।
  • হিন্দুস্থানের তোতাপাখি বলা হয় আমির খসরুকে।
  • 'মনসামঙ্গল' কাব্য বিজয়গুপ্তের লেখা।
  • বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব ছিলেন মুরশিদকুলি খাঁ।
  • পলাশির যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে।
  • বাংলার প্রথম গভর্নর ছিলেন রবার্ট ক্লাইভ।
  • বক্সারের যুদ্ধ হয় ১৭৬৪ খ্রিস্টাব্দে।
  • ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির সর্বপ্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন ওয়ারেন হেস্টিংস।
  • ভারতের শেষ ভাইসরয় ছিলেন লর্ড মাউন্টব্যাটেন।
  • দিল্লি সুলতানির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মহম্মদ ঘোরী।
  • এশিয়াটিক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন উইলিয়াম জোনস।
  • জাহাঙ্গিরের সৌধ ছিল লাহোরে।
  • গৌড় বংশের রাজা ছিলেন শশাঙ্ক।
  • চন্দ্রগুপ্তের পর সিংহাসনে বসেন বিন্দুসার।
  • ভারতের ইতিহাসে কুনিক নামে পরিচিত ছিলেন অজাতশত্রু।
  • সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন সিমুক।
  • নানা ফড়নবিশকে ভারতের মেকিয়াভেলি বলা হয়।
  • সুলতান আলাউদ্দিন খলজী রেশনিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।
  • নন্দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মহাপদ্মনন্দ।
  • শূলপানি সেনযুগের প্রসিদ্ধ শিল্পী।
  • গান্ধার শিল্প কুষাণ যুগে বিকশিত হয়।
  • বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম ত্রিপিটক।
  • আলেকজান্ডার ১৯ মাস ভারতে ছিলেন।
  • আর্য শব্দের অর্থ 'জাতি বিশেষ'।
  • মানুষের আবিষ্কৃত প্রথম ধাতুটি হল তামা।
  • সর্বশেষ তীর্থঙ্করের নাম 'মহাবীর'।
  • 'স্বত্ব বিলোপ নীতি' প্রবর্তন করেছিলেন লর্ড ডালহৌসি।
  • কালিদাস ছিলেন নবরত্বের শ্রেষ্ঠ রত্ন।
  • মহাবীর ছিলেন ২৪তম তীর্থঙ্কর।
  • সিন্ধু সভ্যতার সমাজ ব্যবস্থা ছিল মাতৃতান্ত্রিক।
  • আস্কোরভাটের মন্দির কম্বোডিয়ায় অবস্থিত।
  • সিন্ধুসভ্যতার অধিবাসীদের প্রধান খাদ্য ছিল গম এবং বার্লি।
  • 'মিতাক্ষর' আইন গ্রন্থটির রচয়িতা বিজ্ঞানেশ্বর।
  • সুলতানি যুগের আকবর বলা হয় ফিরোজ শাহ তুঘলক-কে।
  • রাজিয়া সুলতানা ইলতুৎমিস-এর উত্তরাধিকারিণী হিসেবে সিংহাসনে বসেছিলেন।
  • ঋগ্‌বৈদিক যুগে অর্থনীতির মূলভিত্তি ছিল কৃষি।
  • দুরানী বংশের প্রতিষ্ঠাতা আহম্মদ শাহ আবদালী।
  • মহম্মদ-বিন-তুঘলক-এর সময় ইবনবতুতা ভারতে আসেন।
  • চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শেষ জীবনে জৈনধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করেন।
  • কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রের বিষয়বস্তু ছিল রাজ্য শাসনের রীতি-নীতি।
  • মহোঞ্জদাড়ো স্থানটি অবস্থিত সিন্ধুপ্রদেশের লারকানা জেলায়।
  • শ্রীভাষ্যের রচয়িতা রামানুজ।
  • ভক্তি আন্দোলন প্রথম সংঘটিত করেন রামানুজ।
  • স্বামী বিবেকানন্দের জন্মস্থান কলকাতায়।
  • 'জিন্দাপীর' বলা হত সম্রাট ঔরঙ্গজেবকে।
  • জাহাঙ্গিরের পূর্বনাম ছিল সেলিম।
  • খানুয়ার যুদ্ধে বাবরের প্রতিপক্ষ ছিলেন রানাসঙ্গ।
  • বাবর শব্দের অর্থ হল সিংহ বা ব্যাঘ্র।
  • হলদিঘাটের যুদ্ধে মোঘলদের প্রধান সেনাপতি ছিলেন মানসিংহ।
  • আকবরের রাজস্ব মন্ত্রীর নাম টোডরমল।
  • সর্বপ্রথম অশোকের শিলালিপির পাঠোদ্ধার জেম্স প্রিন্সেপ।
  • আগ্রার তাজমহল নির্মাণ করেন শাহজাহান।
  • হরপ্পা সভ্যতায় ধাতু হিসাবে লোহার ব্যবহার জানা ছিল না।
  • সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসীদের আরাধ্য দেবতা ছিলেন পশুপতি।
  • চৌরিচৌরার ঘটনা ঘটে ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাইট উপাধি ত্যাগ করেন ১৯১৯ সালে।
  • মন্টেণ্ড-চেমসফোর্ড সংস্কার পাশ হয় ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে।
  • আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেছিলেন ৩২৭ বা ৩২৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে।
  • কনিষ্কের রাজধানী ছিল পেশোয়ার।
  • গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত 'বিক্রমাদিত্য' উপাধি গ্রহণ করেন।
  • গুপ্ত যুগ সাহিত্য ও স্থাপত্য শিল্প-এর জন্য বিখ্যাত ছিল।
  • শকাব্দ শুরু হয়েছিল ৭৮ খ্রিস্টাব্দে।
  • মেগাস্থিনিস ইন্ডিকা গ্রন্থের রচয়িতা।
  • মগধের রাজা বিম্বিসার-এর উপাধি ছিল 'শ্রেনিক'।
  • শেষ গুপ্ত সম্রাটের নাম বিষ্ণুগুপ্ত।
  • 'মিলিন্দ পঞ্চহো' বৌদ্ধ গ্রন্থটির লেখক নাগসেন।
  • ৩২ বছর বয়সে আলেকজান্ডারের মৃত্যু হয়।
  • নন্দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা মহাপদ্মনন্দ।
  • ৭১২ সালে আরবরা সিন্ধু জয় করে।
  • 'হর্ষচরিত'-এর রচয়িতা বাণভট্ট।
  • ভিনসেন্ট স্মিথ ভারতবর্ষকে নৃতত্ত্বের জাদুঘর বলে অভিহিত করেছেন।
  • বৈদিক যুগে প্রচলিত দুটি মুদ্রার নাম মনা ও নিষ্ক।
  • 'তথাগত' শব্দের অর্থ 'যিনি পরম জ্ঞানের সন্ধান পেয়েছেন'।
  • নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস গঠিত হয়েছিল ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে।
  • কুষানদের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন কনিষ্ক।
  • পাল বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন দেবপাল।
  • সূর্যমন্দির নির্মাণ করেন উড়িষ্যার গঙ্গাবংশের রাজা প্রথম নরসিংহ দেব।
  • মৃচ্ছকটিক রচনা করেন শূদ্রক।
  • 'দাগ' ও 'হুলিয়া' প্রথা প্রবর্তন করেন আলাউদ্দিন খলজি।
  • আইবক শব্দটির অর্থ দাস।
  • ইলতুৎমিস ১২১১ খ্রিস্টাব্দে দিল্লির সিংহাসনে বসেন।
  • ভারতের ইতিহাসে পাগলা রাজা বলা হয় মহম্মদ-বিন-তুঘলককে।
  • মালিক কাফুর ছিলেন আলাউদ্দিন খলজির সেনাপতি।
  • নাসিক প্রশস্তি রচনা করেন গৌতমী পুত্র সাতকর্মী।
  • হলদিঘাটের যুদ্ধে আকবর রানা প্রতাপ সিংহ-এর সাথে যুদ্ধ করেছিলেন।
  • জিয়াউদ্দিন বারণীর লেখা একটি গ্রন্থের নাম তারিখ-ই-ফিরোজ শাহী।

  • ভারতবর্ষের জাতীয় আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য একনজরে
  • ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের মহাবিদ্রোহের সময় গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড ক্যানিং।
  • প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তিনটি গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল লন্ডনে।
  • বাংলার গভর্নর লর্ড ক্লাইভ দ্বৈত শাসনব্যবস্থার প্রবর্তন ঘাটনা
  • 'হিন্দ স্বরাজ' গ্রন্থের রচয়িতা মহাত্মা গান্ধি।
  • ইয়ং ইন্ডিয়া পত্রিকাটি সম্পাদনা করেছিলেন মহাত্মা গান্ধি।
  • স্বামী দয়ানন্দ ১৮৭৫ সালে আর্যসমাজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
  • বিপ্লবী নেতা সূর্য সেন চট্টগ্রামের অস্ত্রাগার লুণ্ঠন করেছিলেন।
  • সিপাহী বিদ্রোহের তাৎক্ষণিক কারণ ছিল কার্তুজের আবরণে গোরু ও শূকরের চর্বি মেশানো হয়েছে-এই গুজব।
  • আইন অমান্য আন্দোলন শুরু হয় ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে।
  • বন্দেমাতরম প্রথম প্রকাশিত হয় আনন্দমঠে।
  • বঙ্গভঙ্গ রদ হয় ১৯১১ সালে।
  • 'বর্তমান ভারত' রচনা স্বামী বিবেকানন্দ-এর রচনা।
  • 'A Nation in making' গ্রন্থটি রচনা করেছিলেন সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী।
  • মিত্রমেলা প্রতিষ্ঠা করেন বিনায়ক দামোদর সাভারকর।
  • মর্লে-মিন্টো সংস্কার ১৯০৯ সালে প্রবর্তন করা হয়।
  • ভারতে পোস্ট ও টেলিগ্রাফ ব্যবস্থার প্রবর্তন করেছিলেন লর্ড ডালহৌসি।
  • ডন সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন সতীশচন্দ্র মুখার্জী।
  • স্বরাজ্য দল গঠিত হয়েছিল ১৯২৩ সালে।
  • আলিগড় মহামেডান কলেজ তৈরি করেন স্যার সৈয়দ আহমেদ।
  • ভারত সচিবের সদর দপ্তর ছিল দিল্লিতে।
  • ১৯৫৮ সালে মহারানি ভিক্টোরিয়ার ঘোষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়।
  • হান্টার কমিশন নিযুক্ত হয়েছিল ১৮৮২ সালে।
  • 'ইনকিলাব জিন্দাবাদ' স্লোগানটি প্রথম দিয়েছিলেন ভগৎ সিং।
  • ১৯১১ সালে দিল্লি সারা ভারতের রাজধানী হয়েছিল।
  • ক্রিপস মিশন ১৯৪২ সালে ভারতে এসেছিলেন।
  • লর্ড লিটন মাতৃভাষায় সংবাদপত্র আইন পাশ করেছিলেন।
  • আলিপুর বোমা বড়যন্ত্র মামলায় জড়িত ছিলেন যতীন দাস।
  • নব্যবঙ্গ আন্দোলনের নেতা ছিলেন হেনরী লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও।
  • আর্যসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী।
  • 'পাঞ্জাব কেশরী' উপাধি দেওয়া হয়েছিল লালা লাজপত রায়কে।।
  • স্যার উইলিয়াম জোন্স ছিলেন এশিয়াটিক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা।।
  • ভারতে প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্রটি বেঙ্গল গেজেট।
  • জাপানে পালানোর সময় রাসবিহারী বসুর ছদ্মনাম ছিল পি. এন. ঠাকুর।
  • 'হরিজন সেবক' সংঘ গড়ে তুলেছিলেন মহাত্মা গান্ধি।
  • মুম্বাই-তে জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশন(১৮৮৫) বসেছিল।
  • বাংলার প্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন ওয়ারেন হেস্টিংস।
  • ১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দে স্যার চার্লস উডের ডেসপ্যাচের মূল বিষয় ছিল শিক্ষাসংক্রান্ত সংস্কার।
  • বালগঙ্গাধর তিলক 'স্বরাজ'-কে জাতীয় দাবি হিসেবে প্রথম পেশ করেন।
  • কলিকাতা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৩৫ সালে।
  • 'হিন্দু প্যাট্রিয়ট' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
  • ভারত সরকার আইন ১৯১৯-এর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য ছিল পূর্ণ স্বরাজকে জাতীয় দাবি রূপে প্রথম স্থাপন করেছিলেন বালগঙ্গাধার তিলক।
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন লর্ড ওয়েলেসলী।
  • ভারতের প্রথম মে দিবস পালিত হয় ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে।
  • ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম মহিলা সভাপতি ছিলেন অ্যানি বেসান্ত।
  • ভারতের 'গ্র্যান্ড ওল্ডম্যান' বলা হয় দাদাভাই নৌরজী-কে। 
  • ১৯১৬ সালে লক্ষ্মৌ চুক্তি সংঘটিত হয়েছিল কংগ্রেস ও মুসলিম লিগের মধ্যে।
  • জাতীয় শিক্ষা পরিষদ গঠিত হয় ১৯০৬ সালে।
  • ভারত ছাড়ো আন্দোলনের-এর সময় মহাত্মা গান্ধি 'করেঙ্গে ইয়ে মরেঙ্গে'র ডাক দিয়েছিলেন।
  • হরিজন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন মহাত্মা গান্ধি।
  • অনুশীলন সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন প্রমথনাথ মিত্র।
  • অ্যাকাডেমিক অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন ডিরোজিও।
  • হোমরুল আন্দোলনের একজন নেত্রীর নাম অ্যানি বেসান্ত।
  • 'হিন্দু মেলা'র প্রতিষ্ঠাতা নবগোপাল মিত্র।
  • জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড ঘটে ১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল। 
  • প্রথম গভর্নর জেনারেল উপাধি পান ওয়ারেন হেস্টিংস।
  • ভারত ট্রেড ইউনিয়নের প্রথম সভাপতি ছিলেন লালা লাজপৎ রায়।
  • গদর পার্টি গঠিত হয়েছিল সানফ্রান্সিসকো-তে।
  • লৌহমানব বলা হয় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল-কে।
  • চক্রবর্তী রাজা গোপালাচারী ছিলেন ভারতের শেষ গভর্নর জেনারেল।
  • ১৮১৭ সালে হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠিত করেন রাজা রামমোহন রায়।
  • জাতীয় কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালে।
  • অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি প্রবর্তন করেন ওয়েলেসলী।
  • মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০৬ সালে।
  • সীমান্ত গান্ধি নামে পরিচিত খান আব্দুল গফ্ফর খান।
  • সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ সরকার সিঙ্গাপুরে গঠন করেছিলেন।
  • কলকাতা কর্পোরেশনের প্রথম মেয়র ছিলেন চিত্তরঞ্জন দাশ।
  • গান্ধি-আরউইন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ১৯৩১ সালে।
  • 'ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়া' জওহরলাল নেহরুর লেখা।
  • ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন রাজা রামমোহন রায়।
  • বাংলায় ওয়াহাবী আন্দোলনের নেতা ছিলেন তিতুমীর।
  • ১৮৫৭ সালে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন ডঃ রাজেন্দ্রপ্রসাদ। 
  • অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেন মহাত্মা গান্ধি।
  • সবরমতী আশ্রম থেকে মহাত্মা গান্ধি তাঁর ঐতিহাসিক ডান্ডি অভিযান শুরু করেছিলেন।
  • ভারতের প্রথম আধুনিক মানুষ বলা হয় রাজা রামমোহন রায়কে। 
  • কলকাতার মুসুড়িতে ভারতে প্রথম বস্ত্র শিল্প গড়ে ওঠে।
  • নববিধান সমাজের প্রবর্তক ছিলেন কেশবচন্দ্র সেন।
  • চার্লস মেটকাফকে সংবাদপত্রের মুক্তিদাতা বলা হয়।
  • 'দি ইন্ডিয়ান স্ট্রাগল' গ্রন্থটি লিখেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু।
  • ভারতের বিসমার্ক বলা হয় বল্লভভাই প্যাটেলকে।
  • লালকোর্তা বলা হত খান আব্দুল গফ্ফর খানের বাহিনীকে।
  • Hindu Way of Life গ্রন্থের রচয়িতা এস রাধাকৃষ্ণণ।
  • ভারতে প্রথম মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেন ধোন্দো কেশব কার্ডে।
  • ভারতে পূর্ত বিভাগ স্থাপন করেছিলেন লর্ড ডালহৌসি।
  • 'ভারত ভারতীয়দের জন্য' এই রাজনৈতিক বার্তাটি ছিল দয়ানন্দ সরস্বতীর।
  • নীল বিদ্রোহের একজন নেতা ছিলেন বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস।
  • অসম সাহসিকতার জন্য 'বাঘা যতীন' বলা হত যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।
  • বালগঙ্গাধর তিলকের বিখ্যাত উক্তি হল- "স্বরাজ আমার জন্মগত অধিকার এবং তা আমি অর্জন করবই"।
  • চৌধুরী রহমৎ আলি যে ইস্তাহার পত্রটি রচনা করেন তা হল- "Now or Never"।
  • 'ভারতমাতা' পত্রিকা সম্পাদনা করেন অজিত সিংহ।
  • 'ভারতসভা' স্থাপন করেন সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী।
  • লাল ঝান্ডা ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস তৈরি করেছিল কমিউনিস্টরা।
  • মহাত্মা গান্ধিকে প্রথম জাতির জনক বলেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু। 
  • 'হিন্দুস্থান সোসালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশন' প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ভগৎ সিং।
  • ফরোয়ার্ড ব্লক স্থাপন করেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু।
  • বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন মদনমোহন মালব্য।
  • বিধবা বিবাহ আইন প্রথম প্রবর্তন করেন লর্ড ডালহৌসি।
  • প্রার্থনা সমাজ প্রতিষ্ঠা(১৮৬৭) করেন ডঃ আত্মরাম পান্ডুরঙ্গ।
  • গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় উপাচার্য।
  • গুজরাটের বারদৌলি সত্যাগ্রহ সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল এর নেতৃত্বে হয়।
  • দিল্লি ষড়যন্ত্র মামলা শুরু হয় ১৯১৪-এর ১৬ই মার্চ।
  • ভয়েস অফ ইন্ডিয়া প্রকাশিত হয় মুম্বাই-তে।
  • গণপতি ও শিবাজী উৎসবের প্রবর্তন করেন বাল গঙ্গাধর তিলক।
  • গান্ধিজি ১৯১৯ সালে জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।
  • ১৯১৭ সালে গান্ধিজি সবরমতী আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন।
  • সিঙ্গাপুরে ১৯৪৩ সালে আজাদ হিন্দ সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • ভারত ছাড়ো আন্দোলনের প্রস্তাব গৃহীত হয় ১৯৪২ সালের ১৪ই জুলাই।
  • সাঁওতাল বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সিধু ও কানু।
  • লর্ড কর্ণওয়ালিস চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেছিলেন।
  • ১৯৩৭ সালে বর্মা ভারত থেকে পৃথক হয়ে গিয়েছিল।
  • ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি গঠিত হয়েছিল তাসখন্দে।
  • জালিয়ানওয়ালাবাগে গুলি চালানোর আদেশ দেন জেনারেল ডায়ার।
  • ভারতে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে প্রথম আন্দোলন হল স্বদেশী আন্দোলন।
  • তত্ত্ববোধিনী সভা প্রতিষ্ঠা করেন দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • বঙ্গভঙ্গ হয়েছিল ১৯০৫ সালে।
  • ইলবার্ট বিলের উদ্দেশ্য ছিল বিচার ব্যবস্থায় ভারতীয় ও উরোপীয়দের মধ্যে বৈষম্য দূর করা।
  • এ প্যাসেজ টু-ইন্ডিয়া গ্রন্থের রচয়িতা ই এম ফ্রস্টার।
  • ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসকে তিনদিনের তামাসা বলে অভিহিত করেছিলেন অশ্বিনীকুমার দত্ত।
  • বেঙ্গল কেমিক্যালের প্রতিষ্ঠাতা প্রফুল্লচন্দ্র রায়।
  • ভারতের গণপরিষদের স্থায়ী সভাপতি নির্বাচিত হন ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ।
  • সুভাষচন্দ্র বসুকে নেতাজি আখ্যা দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। 
  • নীল বিদ্রোহের একজন নেতা ছিলেন বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস।
  • বিখ্যাত পাকিস্তান প্রস্তাব পাশ হয়েছিল লাহোরে।
  • চার্টার অ্যাক্ট দ্বারা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতীয়দের শিক্ষার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।
  • গান্ধি বুড়ী নামে পরিচিত ছিলেন মাতঙ্গিনী হাজরা।
  • 'জিন্না চৌদ্দ দফা' দাবি পত্র পেশ করেন ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে।
  • শের-ই-বঙ্গাল নামে পরিচিত ছিলেন আবুল কাশেম ফজলুল হক।
  • ভারত বিভাগ হয়েছিল মাউন্টব্যাটেন প্ল্যান-এর দ্বারা।
  • 'ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেনডেন্স লিগ' গঠন করেছিলেন রাসবিহারী বসু।
  • মুসলীম লীগ অন্তর্বর্তী সরকারে যোগদান করে ১৯৪৬ সালের অক্টোবর মাসে।
  • বিদ্যাসাগরকে সনাতনপন্থী সংস্কারক বলা হয়।
  • ভারতের সাংবিধানিক সংস্কার করার জন্য সাইমন কমিশন গঠন করা হয়েছিল।
  • কংগ্রেসের নরমপন্থী ও চরমপন্থীদের মধ্যে প্রধান মত পার্থক্য ছিল স্বরাজ।
  • ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার পক্ষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন গভর্নর জেনারেল লর্ড বেন্টিঙ্ক।
  • অমৃতবাজার পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা শিশির কুমার ঘোষ।
  • নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি ছিলেন লালা লাজপত রায়।
  • 'হোমরুল লীগ' প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে।
  • মাতৃভাষায় সংবাদপত্র আইন জারি করেন লর্ড লিটন ১৮৭৮ সালে।
  • স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ।
  • তলোয়ার জাহাজে সর্বপ্রথম ভারতীয় নৌ-বাহিনী বিদ্রোহ শুরু করেছিল।
  • বাংলায় তেভাগা আন্দোলন ঘটে ১৯৪৬ সালে।
  • 'স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়' উক্তিটি - রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
  • অকালি আন্দোলনের সূচনা হয় ১৯২১ সালে।
  • লাহোর অধিবেশনে কংগ্রেসের উদ্দেশ্য ছিল ভারতের জন্য পূর্ণ স্বাধীনতা।
  • বারাণসী সেন্ট্রাল হিন্দু স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা অ্যানি বেসান্ত।
  • ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল।
  • বক্সারের যুদ্ধে ইংরেজ বাহিনীর নেতৃত্ব দেন হেক্টর মুনরো।
  • সাইমন কমিশন ১৯২৭ সালে গঠিত হয়েছিল।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad