President of India, Complete note in Bengali | ভারতের রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে কমপ্লিট নোট

ভারতের রাষ্ট্রপতির যোগ্যতা, নির্বাচন পদ্ধতি

ভারতের রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য

আজকে আমরা ভারতের রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। বিষেশত যেগুলি থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় কমন আসার সম্ভাবনা খুব বেশি। আশা করা যায় এর বাইরে প্রশ্ন হবে না। নিম্নে রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি আলোচনা করা হল।

  • স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ।
  • ভারতের বর্তমান রাষ্ট্রপতি হলেন দ্রৌপদী মুর্মু।
  • রাষ্ট্রপতি ভারতবর্ষের প্রশাসনিক প্রধান। সংবিধানের পার্ট-৫ এবং ৫২ থেকে ৭৬ নং ধারা পর্যন্ত ভারতের রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।

এখানে রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে সব রকম খুঁটিনাটি তথ্য আলোচনা করা হলো। (alert-success)

Table of Content (toc)

রাষ্ট্রপতি পদের জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাদি ও যোগ্যতা:-

  • ভারতীয় নাগরিক হতে হবে। 
  • ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৩৫‌।
  • কোন লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত থাকা যাবে না।
  • পার্লামেন্ট বা কোন রাজ্য আইনসভার সদস্য হতে পারবে না।
  • লোকসভার সদস্য হওয়ার যোগ্যতা থাকতে হবে।
  • মনোনয়নপত্র ৫০ জন নির্বাচক দ্বারা প্রস্তাবিত হবে এবং ওপর ৫০ জন নির্বাচক দ্বারা সমর্থিত হতে হবে।

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (৫৪ থেকে ৫৫ নং ধারা)

  • রাষ্ট্রপতি ভারতের জনগণের দ্বারা পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন।
  • রাষ্ট্রপতিকে নির্বাচন করেন কেন্দ্রীয় ও রাজ্য আইনসভার সকল নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠিত একটি ইলেকটেরাল কলেজ। সংবিধানের ৫৪ নম্বর ধারা অনুসারে তিনি কেন্দ্রীয় আইনসভা বা পার্লামেন্টের উভয় পক্ষের অর্থাৎ লোকসভা ও রাজ্যসভার নির্বাচিত সদস্যগণ এবং রাজ্যগুলির বিধানসভা সমূহের সদস্যগণ দ্বারা নির্বাচিত হন।
  • ভারতবর্ষের রাষ্ট্রপতির নির্বাচন পদ্ধতি হল “একক হস্তান্তরযোগ্য ভোট দ্বারা সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব।”
  • রাষ্ট্রপতি নির্বাচন সংক্রান্ত যদি কোন সমস্যা সৃষ্টি হয় সেক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হয়।
  • রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আয়োজন এবং গণনার দায়িত্ব থাকেন ভারতের নির্বাচন কমিশনের উপর।

রাষ্ট্রপতির শপথ বাক্য পাঠ (৬০ নং ধারা):-

  • রাষ্ট্রপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি।
  • প্রধান বিচারপতির কোন উপস্থিতিতে শপথ বাক্য পাঠ করা মোস্ট সিনিয়র জজ।
  • রাষ্ট্রপতিকে সত্য নিষ্ঠার সাথে এই মর্মে শপথ নিতে হয়, তিনি সত্য নিষ্ঠার সাথে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করবেন। সংবিধান ও আইন রক্ষার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। ভারতীয় সেবা এবং মঙ্গলের জন্য নিজেকে যুক্ত রাখবেন। 


কার্যকালের মেয়াদ ও বেতন:-

  • রাষ্ট্রপতি কার্যকাল পদে আসীন হওয়ার পর থেকে পাঁচ বছর।
  • কার্যকালের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করতে পারেন। 
  • পদত্যাগ পত্র উপরাষ্ট্রপতির কাছে প্রেরণ করতে হবে।
  • বিদায়ী রাষ্ট্রপতি ইচ্ছা করলে রাষ্ট্রপতি পুনঃনির্বাচন বা প্রার্থী হতে পারেন। সর্বাধিক কতবার রাষ্ট্রপতি হওয়া যাবে তার ঊর্ধ্বসীমা নেই।
  • আজ পর্যন্ত একজন রাষ্ট্রপতি পরপর দুবার  রাষ্ট্রপতির পদ অলংকৃত করেছিলেন তিনি হলেন ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি।
  • রাষ্ট্রপতির মাসিক বেতন ৫ লাখ টাকা।


রাষ্ট্রপতির পদচ্যুতি বা ইমপিচমেন্ট পদ্ধতি(৬১ নং ধারা):-

  • রাষ্ট্রপতি সংবিধান বিরোধী কাজ করেছেন কেবলমাত্র এই অভিযোগে রাষ্ট্রপতিকে বরখাস্ত বা ইমপিচমেন্ট করা যেতে পারে।
  • ইমপিচমেন্ট এর প্রস্তাবটি উত্থাপিত হতে পারে লোকসভা বা রাজ্যসভার যেকোনো একটিতে।
  • রাষ্ট্রপতিকে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাবটি আইনসভার যে কোন একটিতে উত্থাপন করতে গেলে প্রস্তাবটির স্বপক্ষে সংশ্লিষ্ট কক্ষের ন্যূনতম ২৫% সংসদের স্বাক্ষরের প্রয়োজন হয়।
  • ইমপিচমেন্টের প্রস্তাব উত্থাপনের ১৪ দিন আগে এই বিষয়ে নোটিশ দিতে হবে।
  • এই প্রস্তাবটি যদি সংসদের উচ্চ ও নিম্ন কক্ষের দুই তৃতীয়াংশ সংসদ দ্বারা সমর্থিত হয় তাহলে রাষ্ট্রপতি বরখাস্ত হবেন।
  • বিধানসভার সদস্যরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেন কিন্তু রাষ্ট্রপতির ইমপিচমেন্টের বিষয়টি এদের এক্তিয়ার বহির্ভূত।
  • সংসদের মনোনীত সদস্যরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন না কিন্তু রাষ্ট্রপতির ইমপিচমেন্টের প্রস্তাব পাস করার জন্য যে ভোট হয় সেখানে এদের ভোটের অধিকার আছে।
  • আজ পর্যন্ত কোন রাষ্ট্রপতির বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্টের প্রস্তাব উত্থাপিত হয়নি।


রাষ্ট্রপতির পদে শূন্যতা:-

  • রাষ্ট্রপতি যদি পদত্যাগ করেন বা অসুস্থ জনিত কারণে অনুপস্থিত থাকেন বা মারা যান তখন উপরাষ্ট্রপতি কার্যনির্বাহী রাষ্ট্রপতি রূপে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।
  • রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে ছয় মাসের মধ্যে নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করতে হবে। 
  • উপরাষ্ট্রপতি সর্বাধিক ৬ মাস পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করতে পারেন।


রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা-

)শাসনতান্ত্রিক ক্ষমতা:-

  • রাষ্ট্রপতি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রধান।
  • ভারতবর্ষের শাসন বিষয়ক সকল ক্ষমতা তার হাতে ন্যাস্ত থাকে। 
  • কেন্দ্রীয় সরকারের শাসন সংক্রান্ত সকল কাজ রাষ্ট্রপতির নামে সম্পাদিত হয়।
  • রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীসহ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য,অ্যাটর্নি জেনারেল, নির্বাচন কমিশনার, মহাগণনা পরিষদ, ব্যয় নিয়ন্ত্রক, রাজ্যপাল, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের বিচারপতিদের, অর্থ কমিশনের সদস্যগণ, অন্তরাজ্য কমিশনের সদস্যগণদের নিয়োগ করেন।
  • সংবিধান অনুযায়ী ভারতীয় সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক হলেন রাষ্ট্রপতি। তিনি স্থল, নৌ এবং বিমানবাহিনীর প্রধানদের নিয়োগ করার পাশাপাশি বিদেশী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা বা শান্তি স্থাপন করতে পারেন। অবশ্য এ ব্যাপারে সংসদের অনুমতি নিতে হয়।


২)আইন সংক্রান্ত ক্ষমতা:-

  • ভারতের রাষ্ট্রপতি সংসদের সদস্য নয় কিন্তু তিনি সংসদে অবিচ্ছেদ্য অংশ।
  • ৮৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি যেকোনো কক্ষে কিংবা উভয় কক্ষে যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দিতে পারেন।
  • সংসদের অধিবেশন বন্ধ থাকাকালীন সময়ে বিশেষ প্রয়োজনে রাষ্ট্রপতি অর্ডিন্যান্স জারি করতে পারেন।
  • রাষ্ট্রপতি সংসদের উভয়পক্ষে অধিবেশন আহান কিংবা সমাপ্তি ঘোষণা করতে পারেন।
  • লোকসভার কার্যকাল সে হওয়ার আগেই লোকসভা ভেঙে দিতে পারেন।
  • প্রতিটি লোকসভা নির্বাচনের পর লোকসভার প্রথম অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি উদ্বোধনী ভাষণ দেন।
  • কোন বিল আইনসভার পাস হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির কাছে যায় স্বাক্ষর লাভের জন্য, রাষ্ট্রপতি কোন বিলের স্বাক্ষর না করলে তা আইনে পরিণত হয় না। 
  • ৮০ নম্বর ধারা অনুযায়ী সাহিত্য, বিজ্ঞান, সমাজসেবা, চারুকলা প্রভৃতি ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের মধ্যে থেকে 12 জনকে রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে মনোনীত করতে পারেন এবং দুজন ইঙ্গ-ভারতীয়কে লোকসভায় মনোনীত করতে পারেন।


৩)অর্থ সংক্রান্ত ক্ষমতা:-

  • রাষ্ট্রপতি প্রত্যেক আর্থিক বছরে অর্থমন্ত্রীর মাধ্যমে সংসদে বাজেট উত্থাপন করেন।
  • রাষ্ট্রপতির পূর্ব সম্মতি ছাড়া কোন অর্থবিল লোকসভায় উত্থাপন করা যায় না। 
  • অর্থ বিলের ক্ষেত্রে বিলটি আইনসভায় অনুমোদন লাভের পর রাষ্ট্রপতির কাছে এলে রাষ্ট্রপতি অবিলম্বে বিলটিকে স্বাক্ষর করতে বাধ্য হন।
  • রাষ্ট্রপতি প্রত্যেক আর্থিক বছরে অর্থমন্ত্রীর মাধ্যমে সংসদে বাজেট উত্থাপন করেন।
  • কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির মধ্যে রাজস্ব বন্টনের জন্য পাঁচ বছর অন্তর অর্থ কমিশন গঠন করেন।

৪)বিচার সংক্রান্ত ক্ষমতা:-

  • সুপ্রিমকোর্টের এবং হাইকোর্টের বিচারপতিদের নিয়োগ ও অপসারণ করেন। সংসদের সুপারিশ ক্রমে রাষ্ট্রপতি বিচারপতিদের পদচ্যুত করতে পারেন।
  • ফৌজদারী মামলায় দণ্ডিত ব্যক্তিদের দন্ডাদেশ কমাতে পারেন বা দন্ডিত ব্যক্তিকে ক্ষমা প্রদর্শন করতে পারেন।
  • ৭২ নম্বর ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত ব্যক্তিকে ক্ষমা প্রদর্শন করতে পারেন।


) রাষ্ট্রপতির আর্থিক ক্ষমতা:-

  • রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়া কোন অর্থবিল পার্লামেন্টে পেশ হবে না।
  • কনসলিটেড ও কনটিনজেন্সি ফান্ডের রক্ষণাবেক্ষণ করন।
  • প্রত্যেক পাঁচ বছর অন্তর অর্থ কমিশন গঠন করেন।


৬) রাষ্ট্রপতির কূটনৈতিক ক্ষমতা:-

  • রাষ্ট্রপতি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেন।
  • বিদেশি রাষ্ট্রে রাষ্ট্রদূতের নিয়োগ এবং প্রেরণ এ ছাড়া বিদেশি রাষ্ট্রদূতের গ্রহণ করেন।
  • ভারতবর্ষের যেসব দ্বিপাক্ষিক, ত্রিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করে সেগুলি রাষ্ট্রপতির নামে সম্পাদিত হয়।


৭) জরুরী অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতা:-

  • সংবিধান অনুযায়ী তিনি তিন ধরনের জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারেন।
  • বহিঃশত্রুর আক্রমণের ফলে দেশে নিরাপত্তার প্রয়োজনে ৩৫২ নম্বর ধারা অনুযায়ী জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারেন।
  • কোন রাজ্যপালের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ৩৫৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী রাজ্যে সাংবিধানিক অচলা অবস্থায় জনিত জরুরি অবস্থা জারি করতে পারেন।
  • ৩৬০ নং ধারা অনুযায়ী তিনি আর্থিক জরুরি অবস্থা জারি করতে পারেন।

>> আরও পড়ুন : ভারতের বর্তমান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুরমু সম্পর্কে জানুন।


৮) রাষ্ট্রপতি ও মন্ত্রিপরিষদ:-

  • সংবিধান কার্য হওয়ার সময় থেকে সংবিধানের ৭৪ নম্বর ধারায় উল্লেখিত ছিল যে রাষ্ট্রপতিকে তার শাসনকার্যে সহায়তা করা এবং পরামর্শ দানের জন্য মন্ত্রী পরিষদের প্রধানরূপে প্রধানমন্ত্রী সহ একটি মন্ত্রী পরিষদ থাকবে কিন্তু পরিষদের পরামর্শ মেনে চলার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির বাধ্যবাধকতার কোন উল্লেখ সেখানে ছিল না। 
  • ১৯৭৬ সালে ৪২ তম সংবিধান সংশোধনীতে বলা হয় দেশের শাসনকার্য পরিচালনার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতিকে একটি মন্ত্রী পরিষদের পরামর্শ মেনে চলতে বাধ্য থাকবেন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে নিজের বুদ্ধি ও বিবেচনা মতো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।


প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:-

  • ১৯৫০ সালে ভারতের সংবিধান প্রবর্তিত হওয়ার পর 1952 সালে প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়।
  • স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ।
  • ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ একমাত্র ব্যক্তি যিনি পরপর দু’বার ভারতের রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
  • নিলম সঞ্জীবন রেড্ডি, ভারতের একমাত্র রাষ্ট্রপতি যিনি কোন প্রতিযোগিতা ছাড়াই রাষ্ট্রপতি রূপে নির্বাচিত হয়েছেন।


রাষ্ট্রপতি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ ধারা ও তাদের আলোচ্য বিষয়:-

  • ৫২ নং ধারা : কেন্দ্রে একজন রাষ্ট্রপতি থাকবেন। 
  • ৫৩ নং ধারা : কেন্দ্রে শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির হাতে থাকবে। 
  • ৫৪  নং ধারা : রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন একটি নির্বাচনী সংংস্থা কর্তৃক।
  • ৫৫ নং ধারা : রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি। 
  • ৫৬ নং ধারা : রাষ্ট্রপতি  শাসনকার্যের সময়কাল ও শর্ত।
  • ৫৭ নং ধারা : রাষ্ট্রপতির পুনঃনির্বাচন।
  • ৫৮ নং ধারা : রাষ্ট্রপতির পদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা।
  • ৫৯ নং ধারা : রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হওয়ার যোগ্যতা। 
  • ৬০ নং ধারা : রাষ্ট্রপতির শপথ গ্রহণ। 
  • ৬১ নং ধারা : রাষ্ট্রপতির ইমপিচমেন্ট।
  • ৬২ নং ধারা : রাষ্ট্রপতির পদে শূন্যতা, উপ-রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ, পরবর্তী নির্বাচন আয়োজনের সময়সীমা।

>> Must Read : Daily Online Mock Test 

বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক প্রস্তুতির জন্য আমাদের এই সাইটে নিয়মিত ভিজিট করবেন। সম্পুর্ন বিনামূল্যে পরীক্ষার প্রস্তুতি দেওয়া হয়  এবং দৈনিক আপডেট পাওয়ার জন্য আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল যুক্ত হোন। (alert-passed)

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad