Dear Students,
General Knowledge এমন একটা টপিক যেখান থেকে প্রতিটি Competitive Exams -এ প্রশ্ন আসবেই। এই টপিক আপনি কখোনই বাদ দিতে পারবেন না। আপনাদের জন্য 10000 Important GK সিরিজ এর পর্ব শুরু করেছি। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি খুবই গুরুত্বপূর্ণ 10000 VVI GK in Bengali Part- 29, এখান থেকে প্রতিটি চাকরির পরীক্ষায় কমন আসবেই। আজকের পর্বে VVI 60টি Oner Liner GK আলোচনা করা হয়েছে।
বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক প্রস্তুতির জন্য আমাদের এই সাইটে নিয়মিত ভিজিট করবেন। সম্পুর্ন বিনামূল্যে পরীক্ষার প্রস্তুতি দেওয়া হয় এবং দৈনিক আপডেট পাওয়ার জন্য আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল যুক্ত হোন। (alert-success)
- শূন্যবাদীদর্শনের প্রবক্তা হলেন অজিত কেশকম্বলিন।
- ভারত ও চীনের সংযোগকারী সীমান্ত হল ম্যাকমোহন লাইন।
- তুরস্ক, ইতালির মুদ্রার নাম হল লিরা।
- তরলের উপর চাপ প্রয়োগ করলে কিংবা চাপ নিষ্কাশন করলে যে পরিবর্তন লক্ষ করা যায়- চাপ বাড়লে স্ফুটনাঙ্ক বাড়ে, চাপ কমলে স্ফুটনাঙ্ক কমে।
- কোন্ ঘটনার জন্য কিছু জলকে 0°C উষ্ণতায় রেখে বরফে ঢেকে দিলেও ঐ জল জমে বরফ হয় না- লীনতাপজনিত ঘটনা।
- পরমাণুর মৌলিকত্ব নির্ভর করে পারমাণবিক সংখ্যার উপর।
- সম্রাট অশোকের শিলালিপির পাঠোদ্ধার করেন জেমস প্রিন্সেপ।
- ‘কল্পসূত্র’-এর রচয়িতা হলেন জৈন শ্রমণ ভদ্রবাহুর।
- উষ্ণ মরুভূমিতে যান্ত্রিক আবহবিকারের প্রধান প্রক্রিয়াটি হল ক্ষুদ্রকণা বিশরণ।
- জারণ প্রক্রিয়ায় শিলার আবহবিকারে কার্যকারী ভূমিকা নেয়।
- রাসায়নিক আবহবিকারের প্রধান উপাদান হল জল।
- চুনাপাথরযুক্ত অঞ্চলে বেশি দেখা যায় কার্বোনেশন।
- তুষারপাত অধ্যুষিত অঞ্চলে বেশি ঘটে যান্ত্রিক আবহবিকার।
- রাসায়নিক আবহবিকারের ফলে শিলায় মরচে পড়ার প্রক্রিয়া হল- জারণ।
- মরুভূমি অঞ্চলে মৃত্তিকা ক্ষয় হয় বায়ুপ্রবাহের দ্বারা।
- ধাপচাষ অধিক দেখা যায় পার্বত্য অঞ্চলে।
- ভূপৃষ্ঠের শিলাগুলি যে পদ্ধতির মাধ্যমে চূর্ণবিচূর্ণ হয় তাকে বলে বিচূর্ণীভবন৷
- রাসায়নিক আবহবিকার বেশি দেখা যায় নিরক্ষীয় অঞ্চলে।
- শল্কমোচন প্রক্রিয়াটি হয় গ্র্যানাইট শিলায়।
আরও জানুন >>
10000 GK Series in Bengali Part- 28
- জল বরফে পরিণত হলে আয়তনে 9% বৃদ্ধি পায়।
- বৃষ্টিবহুল ক্রান্তীয় অঞ্চলে দেখা যায় রাসায়নিক আবহবিকার।
- গারো পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম হল নোকরেক।
- গ্রীষ্মকালীন মৌসুমি বায়ু প্রথম আঘাত করে পশ্চিমঘাট পর্বতে।
- ভারতের চিনির পাত্র বলা হয় উত্তরপ্রদেশ রাজ্যকে।
- নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে যে দু'টি বিষয় সম্পর্কে ধারণা পাই তা হল পদার্থের জার্ড এবং বলের সংজ্ঞা।
- একটি ভৌত রাশির নাম কর, যার এককটি তিনটি মৌলিক একক দ্বারা গঠিত— ভরবেগ।
- যান্ত্রিক আবহবিকারের ফলে শিলায় ঘটে ভৌত পরিবর্তন।
- যে প্রক্রিয়ায় ক্যালশিয়াম কার্বনেট ক্যালশিয়াম বাইকার্বনেটে পরিণত হয়— অঙ্গার যোজন।
- বুদ্ধের দেহত্যাগকে বলা হয় মহাপরিনির্বাণ।
- জৈনধর্মের মূলভিত্তি হল পঞ্চমহাব্রত।
- গৌতমবুদ্ধ যে বংশে জন্মগ্রহণ করেন তার নাম শাক্য বংশ।
- মহাবীর যে বংশে জন্মগ্রহণ করেন তার নাম জ্ঞাতৃক বংশ।
- ত্রিপিটক যে ভাষায় রচিত তা হল পালি ভাষা।
- অষ্টাঙ্গিক মার্গের অপর নাম অষ্টমার্গ।
- অষ্টাঙ্গিক মার্গের সঙ্গে যে তিনটি বিষয় গভীরভাবে জড়িত ছিল, সেগুলি হল— শীল, চিত্ত, প্রজ্ঞা।
- ‘কৈবল্য' শব্দটির অর্থ হল চরম আত্মজ্ঞানলাভ।
- যে শব্দ থেকে জৈন শব্দটি এসেছে সেটি হল 'জিন'।
- বুদ্ধদেবের পুত্রের নাম রাহুল।
- মহাবীরের কন্যার নাম হল আনজ্জা বা প্রিয়দর্শনা।
- বুদ্ধদেব যে বৃক্ষতলে সিদ্ধিলাভ করেন তার নাম বোধিবৃক্ষ।
আরও জানুন >>
10000 GK Series in Bengali Part- 27
- ভারতের ম্যাঞ্চেস্টার বলা হয় আহমেদাবাদকে।
- 0°C তাপমাত্রায় 1 গ্রাম বরফকে 0°C তাপমাত্রায় জলে পরিণত করতে যে পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয়— 80 ক্যালোরি।
- বিশ্বের প্রথম দক্ষিণ মেরু জয়ী হলেন আমুন্ডসেন।
- আমেরিকার মহাকাশযান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র হল কেপ কেনেডি।
- পরমাণুর নিউক্লিয়াসের প্রোটন ও নিউট্রন কণাগুলিকে একসঙ্গে বলে কেন্দ্রীয় কণা বা নিউক্লিয়ন।
- পরমাণুর মধ্যে সবচেয়ে ভারী কণা হল নিউট্রন (1.675 × 10^-27 কিলোগ্রাম বা 1.675 × 10^-24 গ্রাম)।
- যে জলে ডয়টেরিয়াম সাধারণ হাইড্রোজেনকে প্রতিস্থাপিত করে তাকে বলে— ভারী জল (DO)।
- CGS ও SI পদ্ধতিতে সরণ-এর একক হল যথাক্রমে সেন্টিমিটার এবং মিটার।
- কোনো ব্যক্তি একটি বাগানের চারিদিকে ঘুরে 400 মিটার পথ অতিক্রম করে। পুনরায় তার আগের জায়গায় ফিরে এলে ওই ব্যক্তির মোট সরণ কত হবে শূন্য।
- CGS ও SI পদ্ধতিতে দ্রুতির একক হল যথাক্রমে সেন্টিমিটার/ সেকেন্ড এবং মিটার/সেকেন্ড।
- জেট প্লেন ও রকেট নিউটনের কোন্ গতিসূত্র মেনে চলে- তৃতীয় গতিসূত্র৷
- কিলোগ্রাম-ভার ও নিউটনের মধ্যে সম্পর্ক হল- 1 কিলোগ্রাম ভার = 9.81 নিউটন।
- সমসত্ত্ব শিলার প্রস্তরখণ্ডে দেখা যায় শল্কমোচন।
- মৃত্তিকা সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায়ে সৃষ্টি হয় রেগোলিথ।
- তুহিন খণ্ডীকরণে সৃষ্ট শঙ্কু আকৃতির শিলাচূর্ণকে বলা হয় ট্যালাস।
- পাহাড়ি অঞ্চলে শিলাচূর্ণের চলনকে বলে পুঞ্জিতক্ষয়।
- ট্যালাস বা স্ক্রি অধ্যুষিত অঞ্চলকে বলা হয়—ফেলসেনমেয়ার।