বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি
*ওপিসোমিটার – মানচিত্রে নদী,রাস্তা,ইত্যাদির দৈর্ঘ্য মাপার জন্য*
*পেনটোগ্রাফ – মানচিত্র ছোট বা বড়ো করার যন্ত্র*
*পেট্রোগ্রফিক মাইক্রোস্কোপ – শিলা পরীক্ষা করা হয়*
*অ্যাকটিনোমিটার – সৌরশক্তির বিকিরণ*
*আল্টিমিটার – উচ্চতা মাপার যন্ত্র*
*রেকর্ডার – উজ্জ্বল দিবালোক থাকে*
*ইকোসাউন্ডার – সাগরের গভীরতা মাপার যন্ত্র*
*হাইগোমিটার – বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা*
*লাইসিমিটার – মাটির মধ্যে জলের অনুস্রবণের হার*
*কারেন্টোমিটার – নদীর জলের স্রোত মাপা হয়*
*উইন্ডভেন – বায়ু প্রবাহের দিক*
*অ্যানিমোমিটার – বায়ুপ্রবাহের গতিবেগ*
*ব্যারোমিটার – বায়ুর চাপ*
*অ্যানিমোগ্রাফ – স্বতঃস্ফূর্তভাবে বায়ুপ্রবাহের গতিবেগ ও দিক*
*ক্যাম্পবেল স্টোক – নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে কতটা সময় ধরে*
*জিওডিমিটার – ভূপৃষ্ঠে অবস্থিত দুটি বিন্দুর মধ্যে দূরত্ব মাপা হয়*
*এ্যাসেট্রোলেবি – কৌণিক উচ্চতা বা কোন মাপার যন্ত্র*
*ব্ল্যাক-বাল্ব থার্মোমিটার – রৌদ্রের তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র*
*ক্রোনোমিটার – একপ্রকার ঘড়ি বা গ্রিনিচেরর সময় করে*
*নিফোস্কোপ – মেঘের গতিবেগ ও তার সঞ্চারের দিক*
*সেক্সটেন্ট – কোন স্থানের অক্ষাংশ নির্ণয় করা হয়*
*ইভাপোরিমিটার – বষ্পীভবনের হার মাপা হয়*
*থার্মোমিটার – তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়*
*থিওডোলাইট – জরিপের কাজে উচ্চতা বা কৌণিক দূরত্ব মাপা হয়*
*স্টেরিওস্কোপ – তৃতীয় মাত্রা পাওয়া যায়*
*রিভার্সিং থার্মোমিটার – গভীর সমুদ্রে তাপমাত্রা মাপা হয়*
*নিফোস্কোপ – মেঘের গতিবেগ ও তার সঞ্চারের দিক*