General Knowledge এমন একটা টপিক যেখান থেকে প্রতিটি Competitive Exams -এ প্রশ্ন আসবেই। এই টপিক আপনি কখোনই বাদ দিতে পারবেন না। আপনাদের জন্য 10000 Important GK সিরিজ এর পর্ব শুরু করেছি। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি খুবই গুরুত্বপূর্ণ 10000 VVI GK in Bengali পর্ব - 30, এখান থেকে প্রতিটি চাকরির পরীক্ষায় কমন আসবেই। আজকের পর্বে VVI 62টি Oner Liner GK আলোচনা করা হয়েছে।
বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক প্রস্তুতির জন্য আমাদের এই সাইটে নিয়মিত ভিজিট করবেন। সম্পুর্ন বিনামূল্যে পরীক্ষার প্রস্তুতি দেওয়া হয় এবং দৈনিক আপডেট পাওয়ার জন্য আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল যুক্ত হোন। (alert-success)
- জেট প্লেন চলার ব্যাখ্যা নিউটনের— তৃতীয় গতিসূত্র থেকে পাওয়া যায়।
- যে ধর্মটি যে কোনো ধরনের পদার্থের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তা হল— স্থিতিস্থাপকতা।
- প্রমাণ চাপের মান হল— 1.013 bar
- ক্যাথোড রশ্মি হল— ইলেকট্রন কণার স্রোত।
- অ্যানোড রশ্মি হল- পজিটিভ কণার স্রোত।
- আলফা কণার বিচ্ছুরণ সংক্রান্ত পরীক্ষাটি করেছিলেন— বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড।
- প্রাকৃতিক আইসোটোপ নেই এমন মৌল হল— ফ্লুরিন ও সোডিয়াম।
- মানবদেহের কঠিনতম অংশ হল- দাঁতের এনামেল।
- একটি জৈব অ্যাসিড ও অজৈব ক্ষারের শমিত লবণ হল- CH3COONa
- ভারতে প্রচলিত প্রথম ধাতুটি হল– তামা।
- দ্রাবিড় সভ্যতা প্রথম গড়ে উঠেছিল— হরপ্পা অঞ্চলে।
- সিন্ধু অঞ্চলে রপ্তানিজাত দুটি দ্রব্যের নাম হল- তুলাজাত দ্রব্য ও হাতির দাঁতের জিনিস।
- হরপ্পা সভ্যতা যে নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল তার নাম— সিন্ধুনদ।
- সিন্ধুবাসীদের যে ধাতুর ব্যবহার অজানা ছিল তা হল— লোহা।
- সিন্ধুর বণিকদের যে নামে ডাকা হত— পনি।
- যে পশুর সঙ্গে সিন্ধুবাসীদের পরিচয় ছিল না তা হল— ঘোড়া।
- মেসোপটেমিয়ার অধিবাসীদের কাছে সিন্ধু সভ্যতা যে নামে পরিচিত ছিল তা হল— মেলুভা।
- প্রাচীনকালে বণিকদের গিল্ডের নেতাকে বলা হত— শেউঠি (শেট্টি)।
- প্রাচীনকালে ধনবান বণিকরা যে নামে পরিচিত ছিল— শ্রেষ্ঠী।
- প্রাচীন ব্যাবিলনে ওজনের একককে বলা হত— মিনা।
- সৌরজগতের সর্বাধিক ব্যাসযুক্ত গ্রহ হল— বৃহস্পতি।
- সৌরজগতের মোট কুলীন গ্রহের সংখ্যা- ৪টি।
- ঘড়ির সময় পরীক্ষা করেন- জ্যঁ রিচার।
- আয়তনের নিরিখে সৌরজগতের গ্রহগুলির মধ্যে পৃথিবীর স্থান—চতুর্থ।
- পরমাণুর কেন্দ্রের ব্যাস মাপার জন্য যে একক ব্যবহার করা হয় তা হল – ফার্মি।
- পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যে গড় দূরত্ব নির্দেশ করতে ব্যবহার করা হয়— অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল একক।
- মহাকাশে নক্ষত্রের দূরত্ব মাপার জন্য ব্যবহার করা হয়— আলোকবর্ষ। এক আলোকবর্ষ = 9.467×10^12 কিমি (প্রায়)।
- জ্যোতির্বিদ্যায় ব্যবহৃত সবচেয়ে বড় একক হল— পারসেক।
- জেট ইঞ্জিনের কার্যনীতির ভিত্তি হল— রৈখিক ভরবেগের নিত্যতা সূত্র।
- যে সমস্ত পদার্থে নির্দিষ্ট গলনাঙ্ক বা হিমাঙ্ক নেই সেগুলি হল— মোম, কাচ, মাখন, পিচ, চর্বি।
- সময়ের সঙ্গে বস্তুর গতি বৃদ্ধি পাওয়ার ঘটনাকে বলা হয়— ত্বরণ।
- ভর হল কোনো বস্তুর সহজাত — ধর্ম।
- CGS পদ্ধতিতে বলের পরম একক হল— ডাইন
- তাপমাত্রা বাড়লে তরলের পৃষ্ঠটান- হ্রাস পায়।
- ব্যারোমিটারের পাঠ হঠাৎ কমে গেলে বোঝা যায়— ঝড়ের সৃষ্টি হতে পারে।
- ভাসমান বস্তুর আপাত ওজন— শূন্য হয়।
- পরমাণুর মৌলিক কণাগুলি হল— ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন।
- পারমাণবিক সংখ্যা ও ভরসংখ্যা সমান এইরূপ একটি মৌল হল— সাধারণ হাইড্রোজেন।
- যে পৌরাণিক গ্রন্থকে ‘পঞ্চবেদ’ বলা হয় তা হল— পুরাণ।
- কোনো সভ্যতার প্রাচীনত্ব নির্ধারণের জন্য আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির নাম হল— 'রেডিও কার্বন-14'।
- চোল রাজারা যে স্বর্ণমুদ্রা ব্যবহার করতেন তার নাম— কাশু।
- পাল রাজারা যে রৌপ্যমুদ্রা ব্যবহার করতেন তার নাম— নারায়ণী।
- পেশোয়ারে প্রাপ্ত ‘সম্পট লিপি’ খোদাই করেছিলেন— কনিষ্ক।
- ‘সিন্ধ্রি লিপি’র আংশিক পাঠোদ্ধার করেছিলেন— ফাদার হেরাস।
- ‘গরুড় কুম্ভ’ নির্মাণ করেছিলেন - গ্রিক রাষ্ট্রদূত হেলিওডোরাস।
- 'কলিঙ্গ লিপি' খোদাই করেছিলেন— সম্রাট অশোক।
- 'আইহোল প্রশস্তি'-তে যে রাজার কীর্তি বর্ণনা করা হয়েছে তিনি হলেন— দ্বিতীয় পুলকেশী।
- কোনো পরমাণুতে উপস্থিত নিউট্রন ও প্রোটনের মোট সংখ্যাকে বলা হয়— ভর সংখ্যা।
- পরমাণুতে সবচেয়ে ভারী কণা হল— নিউট্রন।
- পরমাণুতে সবচেয়ে হালকা কণা হল— ইলেকট্রন।
- আইসোটোপ নেই এমন একটি মৌল হল— ফ্লুরিন।
- নিউট্রন অনুপস্থিত থাকে যে পরমাণুতে সেটি হল— প্রোটিয়াম।
- নিউট্রনের ভর যে কণাটির ভরের প্রায় সমান সেটি হল— প্রোটন।
- একটি নিউট্রন কণার ভর একটি ইলেকট্রন কণার – 1839 গুণ।
- SI পদ্ধতিতে চাপের একক হল - পাস্কাল বা নিউটন/মিটার^2
- চার্লসের সূত্রের ধ্রুবক দুটি হল— গ্যাসের চাপ ও গ্যাসের ভর।
- ফারেনহাইট স্কেলে পরমশূন্যের মান – 459.4°F।
- বোলপুরে অজয় নদীর ধারে আবিষ্কৃত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনটি হল— পাণ্ডুরাজার ঢিবি।
- যে সব রাশির শুধু মান আছে কিন্তু অভিমুখ নেই তাদের বলা হয়— স্কেলার রাশি।
- স্কেলার রাশিগুলি হল— দৈর্ঘ্য, ভর, আয়তন, ক্ষেত্রফল, দ্রুতি, সময়, কার্য ইত্যাদি।
- যে সব রাশির মান ও অভিমুখ দুইই আছে তাদের বলা হয়— ভেক্টর রাশি।
- ভেক্টর রাশিগুলি হল— ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, সরণ ইত্যাদি।